কুঞ্জের হাঠের জ্বিনের বাদসা হাসানের প্রতারনা রুখবে কে
স্টাফ রিপোর্টারঃ ভোলা বোরহানউদ্দিন থানার কুঞ্জের হাঠের জ্বিনের বাদসা হাসানের প্রতারণা রুখবে কে ? এমন প্রশ্ন এখন সবার কছে। অনুসন্ধানে জানাজায়…
স্টাফ রিপোর্টারঃ ভোলা বোরহানউদ্দিন থানার কুঞ্জের হাঠের জ্বিনের বাদসা হাসানের প্রতারণা রুখবে কে ? এমন প্রশ্ন এখন সবার কছে। অনুসন্ধানে জানাজায় ভোলার বোরহানউদ্দিন থানার কুঞ্জেরহাঠ এলাকার চকডোস গ্রামের নুর নবীর ছেলে হাসান দীর্ঘ দিন যাবৎ জীনের বাদসা হিসেবে পরিচয় দিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণা করে বেড়াচ্ছে। কখনো প্রশাসনের লোক আবার কখনো বড়বড় কোম্পানির উর্ধতন কর্মকর্তা আবার কখনো জ্বিনের বাদসা সেজে মানুষের টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে নানা রকম প্রতারণা করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাথে করেছে একদিক বিয়ে। বোরহানউদ্দিন থানার এক নং ওয়ার্ড এর তালুকদার বাড়ির পাকেয়া নামের এক মেয়েকে জিসকা কোম্পানির উর্ধতন কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে বিয়ে করেছে বলে জানান তার চাচা আঃ হালিম পরবর্তীতে তারা খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারেন প্রতারক হাসান ঐ কোম্পানির ওয়ার্কার পদে চাকুরী করেন।এর পর থেকে আর পাকেয়ার সাথে যোগাযোগ নেই তার। জ্বিনের বাদসা পরিচয়ে অনেক লোকের টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়েছে বলে জানান তার প্রথম স্ত্রী আছমা। তিনি এ পথ থেকে সরে আসতে বল্লে তার উপর অনেক নির্যাতন করে হাসান।বিভিন্ন জায়গায় মেয়ে মানুষের সাথে একাদিক বার ধরা খেয়ে মারধর খেয়েছে বলে জানাযায় এই হাসানের বিরুদ্ধে। তাই লোকলজ্জায় বাপের বাড়ি চলে গেছেন প্রথম স্ত্রী আছমা। আছমা জানান আমি তাকে ভালো হওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু সে তার প্রতারনার ফাঁদ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে তাই সামনে আসন্ন বিপদজনক অবস্থা দেখে আমি আমার বাপের বাড়ি চলে এসেছি।সে একজন প্রতারক।আছমা জানান তার একাদিক ভুয়া আইডি কার্ড রয়েছে যেগুলো দিয়ে সে বিয়েসাদি সহ প্রতারণার কাজে ব্যাবহার করে।এই ব্যাপারে হাসান এর সাথে আলাপ করলে সে জানায় আমার ভুয়া আইডি কার্ড আমার প্রথম স্ত্রী আছমা বানিয়েছে। এর প্রমাণ আমার কাছে আছে। চলবে,,,,,