চরফ্যাশনে হোমিও ফার্মেসীতে প্রতিযোগিতায় চলছে নকল ও ভেজাল ঔষধ।
চরফ্যাশন প্রতিনিধিঃ- ভোলার চরফ্যাশনে হোমিওপ্যাথিক ফার্মিসীগুলোতে অবাধে চলছে নকল ও ভেজাল ঔষধ।চিকিৎসাসেবা নয় লাবোভান হওয়ার প্রতিযোগিতায় চলছে এসব নকল ঔষধ।…
চরফ্যাশন প্রতিনিধিঃ- ভোলার চরফ্যাশনে হোমিওপ্যাথিক ফার্মিসীগুলোতে অবাধে চলছে নকল ও ভেজাল ঔষধ।চিকিৎসাসেবা নয় লাবোভান হওয়ার প্রতিযোগিতায় চলছে এসব নকল ঔষধ। চরফ্যাশন উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলথেকে গরীব দুঃখী মানুষ টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসার খরচ বহন করতে ( বিশেষ করে ক্লিনিক্যাল ট্যাষ্ট খরচ) না পেরে ছুটে আসেন হোমিওপ্যাথিক দোকানগুলোতে। আর এ সুযোগে চিকিৎসকরা কৌশলে হাতিয়ে নিয়েজায় হাজারো টাকা, এটা যেন দশটাকার মুলা কিনে আশি টাকা ভাড়া দেওয়ার মতই গল্প,তারপরেও যদি চিকিৎসায় দেওয়া ঔষধ গুলি হয় নকল ও ভেজাল তাহলে তাও যেন মরার উপর খাড়ার ঘাঁ। প্রত্যন্ত এলাকার থেকে আসা সহজ সরল মানুষগুলো বুজতেই পারেনা তাঁরা টাকা খরচ করে নিজেরাই বিষ কিনে নিয়ে গেল। চরফ্যাশন বাজারে অনুসন্ধান করে এসব ব্যাপারে চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া যায়। চরফ্যাশন সদরে প্রায় ১৫/২০টি হোমিওপ্যাথিক ফার্মিসী রয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হোমিওপ্যাথি দোকানগুলো ঘুরে দেখা যায় অধিকাংশ দোকানগুলোতে নকল ঔষধের অভয়ারণ্য। অনেক ঔষধের ডি এ আর নং নাই।অনেক কোম্পানির লাইসেন্স নাই আবার ভুয়া লাইসেন্স নং দিয়ে চলছে অনক কোম্পানির ঔষধ। চাউলপট্রির মনোয়ারা হোমিও হলে ঘুরে দেখা যায় অধিকাংশ ঔষধ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদনবিহীন। পাশেই রয়েছে মডার্ন হোমিও হল তাও একই অবস্থা। তার পাশেই রয়েছে তামিম সালসা ঘর, এই কবিরাজের নেই কোন সার্টিফিকেট, লাইসেন্স তো দুরের কথা তবুও তিনি চিকিৎসা করে যাচ্ছেন বছরের পর বছর।একটু অগ্রসর হইলেই দেখা যায় বড় দুটি হোমিও দোকান, যার একটি রৌশন হমিও হল এই দোকানের দিকে তাকালে মনে হয় যেন হোমিওপ্যাথি ঔষধের বাগান খুলে রেখেছে। সহজ সরল মানুষগুলো তাদের লেবাস দেখেই আকৃষ্ট হয়ে এসব দোকানে চিকিৎসা নিতে আসে আর সব অর্থ জলাঞ্জলিদিয়ে বাড়ি ফিরে। এব্যাপরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক অধিতি শরনা’র ফোনো আলাপের জন্য একাধিক বার ফোন করলে সে ফোন রিসিভ করেননি। চলবে………. পরবর্তী পর্বে আসছে আরো খবর, চোখ রাখুন ক্রাইম আওয়ারে……….………..