শশীভূষন বজারের রাস্তার বেহাল অবস্থা নজর নেই কতৃপক্ষের। জনমনে ব্যাপক ক্ষোভ।ক্রাইম আওয়ার
শশীভূষন প্রতিনিধীঃ শশীভুষন বাজারের আটকপাটের রাস্তাটির( মধ্যবর্তি রাস্তা) বেহাল অবস্থার কারনে বাজার ব্যাবসায়ীসহ জনগনের দুর্ভোগের শেষ নেই। নামাজ পরতে যেতে…
শশীভূষন প্রতিনিধীঃ শশীভুষন বাজারের আটকপাটের রাস্তাটির( মধ্যবর্তি রাস্তা) বেহাল অবস্থার কারনে বাজার ব্যাবসায়ীসহ জনগনের দুর্ভোগের শেষ নেই। নামাজ পরতে যেতে পারেনা পশ্চিম পাশ্ববর্তী ব্যাবসায়ীগন, একাদিকবার সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লেখালেখি করেও কতৃপক্ষের নজরদারিতে আনতে পারেনি স্হানীয় কলেজের প্রভাষক মোঃ ইকবাল হোসেন খোকন।অবশেষে নিজেদের উদ্যোগে রাস্তা সংষ্কার করার প্রস্তাব করেন ফেসবুকের মাধ্যমে। হুবহু তুলে দরা হল তার প্রস্তাবটি।
শশীভূষন বাজারের হাজী আঃ মালেক মিয়ার মুদি দোকানের দহ্মিন পাশের পূর্ব ও পশ্মিম গলির সংযোগ সড়কটি কাঁদায় হাটা যায় না। যেহেতু এত লেখালেখির পরেও রাস্তাটি মেরামত করা হয়নি। উঁচু করে ঢালাই দিয়ে দুই রোডের সাথে সংযোগ দিতে খরচ হবে মাত্র ৫০থেকে৬০ হাজার টাকা। সরকার বাহাদুরের দিকে তাকিয়ে না থেকে আসুন আমরা সবাই মিলে কিছু কিছু দান করে ও স্বেচ্ছা শ্রম দিয়ে রাস্তা টুকু মেরামত করি। আমার কাছে মনে হয় রাস্তা মেরামতে দান করলে আপনি সওয়াব পাবেন। পরকালে এ রাস্তাই আপনাকে জান্নাতে নেয়ার পাথেয় হতে পারে।কারন এ রাস্তা টুকু দিয়েই প্রতিদিন হাজার হাজার লোক দুই গলিতে যাতায়াত করে। মসজিদে নামাজ পড়তে যায়,প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যায়, আটকপাট বাজার যায়,চেয়ারম্যান বাজার যায় আরও কত কি? তাই সমাজের বিত্তশালী ও বাজার ব্যবসায়ীদের মনোযোগ দৃষ্টি আকর্ষন করছি। প্রশ্ন হলো কাজটি কার মাধ্যমে হবে।যে কেহ এগিয়ে আসুন।কাজটি আপনার দ্বারাই হবে।আমরা আপনাকে সহযোগিতা করব। তবে স্বচ্ছতা চাই। কথায় আছে দশের লাঠী একের বোঝা। আরও একটি বিষয় হলো ঐ সংযোগ রাস্তাটির ওপর সর্বদা অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকে। ফলে যানযট সেখানে লেগেই থাকে। মাঝেমাঝে দুর্ঘটনাও ঘটে।পথচারীদের যাতায়াতে খুব কষ্ট হয়।তাই বর্তমান বাজার কমিটির নিকট নিবেদন,অটো রিকশার স্টান্ডটি যেন জাহিদ মিয়ার চাউলের আড়তের সামনের পুরাতন চাউলের খালি টলে করা হয়। রিকশা স্টান্ডে থাকবে।শুধু রিকশা চালক মাঝের গলিতে দাঁড়িয়ে যাত্রী ডাকবে। তাহলেই রাস্তায় শৃংখলা ফিরে আসবে। করনা কালীন অবসর সময়ে আমার স্বেহধন্য ছাত্ররা জনস্বার্থে এ কাজের জন্য এগিয়ে আসতে পার। দেশ ও দশের স্বার্থে তোমাদেরও দায়িত্ব আছে।বিষয় টি জনস্বার্থে পোস্ট করলাম।কেউ খারাপভাবে না নেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল।
দীর্ঘদিন পর্যন্ত শশীভুষন বাজার কমিটি নেই। মেয়াদোত্তীর্ন ভুঁইফোড় কমিটি দিয়ে চলছে বাজারটি। সামান্য বৃষ্টি হলেই বাজারের সবকয়টি রাস্তায় পানি জমে হাটু পরিমান। ড্রেন পরিষ্কারের নাম দিয়ে মাঝেমধ্যে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ আছে এই ভুঁইফোড় কমিটির বিরুদ্ধে এবং ঈদের মৌসুমেও থানা পুলিশকে খাশি দেওয়ার নামে চাঁদাবাজি করে বলে জানায় একাদিক ব্যাবসায়ী কিন্তু বাজার উন্নয়নে কোন ভুমিকা নেই এই মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির। সর্বসাকুল্যে বাজারের এই বেহাল অবস্থার দিকে মাননীয় জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপ কামনা করছে ব্যাবাসায়ীবৃন্দ,যেহেতু এই বাজার থেকে লক্ষ লক্ষ টাকার ডাক হয়ে সরকারি কোষাগারে জমা হয় তাই বাজার ব্যাবসায়ীদের দাবী অচিরেই যেন এই সমস্যার সমাধান করা হয়।